একটা সম্পর্ক শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে যে ব্যাপারটি বেশি লক্ষণীয়
একটা সম্পর্ক শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে যে ব্যাপারটি বেশি লক্ষণীয় তা হলো ছেলেদের "কেয়ারিং"
হোক না তা প্রেমের সম্পর্ক, দেখা যায় যে সম্পর্কের শুরুতে একটি ছেলে একটি মেয়েকে যেভাবে কেয়ার করে তা মেয়েটি কে অনেক ভাবাই,আর এই কেয়ারিং মেয়েটির অনেক ভাল লাগে.আর মেয়েটিও চাই ছেলেটি তাকে এই ভাবে সব সময় কেয়ার করুক......
.
এখন প্রশ্ন হলো ছেলেদের এই কেয়ারিং শব্দটা শেষ পর্যন্ত থাকে কি?
অনেক কে বলতে শুনেছি বা শুনি আমার লাভার এক সময় আমার অনেক কেয়ার করতো, দিনে কয়েক বার কল দিতো,আমি কি করছি খেয়েছি কি না প্রতি ঘন্টাই ঘন্টাই কল দিতো,ব্যাট এখন সেভাবে আমার খোঁজ নেই না, আমাকে কেয়ার করে না...
.
তাহলে কি ধরে নিবেন,আপনার লাভারের মোহ কেটে গেছে,বা আপনার প্রতি তার ভালোবাসা কমে গেছে,বা সেই অন্য মেয়ের প্রতি আসক্ত হয়েছে,
না কি আপনি ঝগরা করে সম্পর্কের ইতি টেনে দিবেন, আগের মত কেয়ার করে না বলে....
.
আর আমরা এসব ছোট ছোট কারণে অনেক সময় সম্পর্কের ইতি টেনে দিই,যা মোটেও উচিৎ না,সম্পর্ক শেষ করার আগে তাকে বোঝান, আপনার ভাল লাগা,খারাপ লাগা....হয়তো মানিয়ে যান,না হয় মানাই নিন....
.
আমরা নিজেরা নিমিষে একটা সম্পর্ক তৈরী করি,আবার নিমিষে ভেঙ্গে ফেলি,আর সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলার পিঁছনে সবচেয়ে বেশি দায়ী চলার পথে ছোট ছোট কারণ গুলি.একটি সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলার আগে কেয়ার না করার কারণ টি জানতে চান,একটি হলেও ভাল কারণ খোঁজে বের করুন,.
.
আমরা মেয়েরা একটু আবেগপ্রবণ,প্রিয় মানুষটির যখন একটু খোঁজ নিতে লেট হয় আজে বাজে চিন্তা মাথাই ভর করে,তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও এক মিনিট প্রিয় মানুষটির খোঁজ নিন,আর এই খোঁজ নেওয়াই হলো ভালোবাসা কেয়ারিং....
.
সম্পর্ক করার পর সব চেয়ে যে জিনিস টি দরকার তা হলো আন্ডারস্ট্যান্ডিং, আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর অভাব ও ইগো এসব কারণে অনেক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়...
.
প্রেমিকের যদি একটু খোঁজ নিতে লেট হয়,প্রেমিকা মনে মনে বলে ও আমার খোঁজ নিচ্ছে না আমি কেন নিবো,ঠিক তেমনি প্রেমিকও.....
এসব ছোট ছোট ইগো এক সময় দূরত্ব সৃষ্টি করে,
যা মোটেও কাম্য নই,....
.
একটি মেয়ে সব সময় চাই তার ভালোবাসার মানুষটি তাকে সব সময় আগলে রাখুক আর এই ভেবেই সেই মেয়েটি নিদিষ্ট একটি ছেলের হাত ধরে যখন মেয়েটি উপলব্ধি করতে পারে তার প্রতি ছেলেটির ভাল লাগা মন্দ লাগা এক কথা কেয়ারিং...
কিন্তু এক সময় যদি মেয়েটি বুঝতে পারে মেয়েটির প্রতি ছেলেটির আগের মত অনুভূতি কাজ করে না মেয়েটি ভেঙ্গে পরে,
.
তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও প্রিয় মানুষটা কে সময় দিতে চেষ্টা করুন, কেয়ারিং শেয়ারিং ভালোবাসা বাড়াই, আপনি আপনারা ব্যস্ত থাকতেই পারেন, তা আপনার কাছের মানুষটিকে বুঝিয়ে বলুন,...আর সন্দেহ করা থেকে দূরে থাকুন,কারণ বিশ্বাসে মিলে বস্তু.......
.
আর যদি মনে করেন মোহ কেটে গেছে,তাহলে যা কে এক সময় কেয়ার করতেন তাকে বলে দিন যে, মোহ কেটে গেছে আর তার সাথে সাথে তুমিও....
কারণ তিল তিল করে একটা মেয়ের ভালোবাসা কে হত্যা করার চেয়ে এক নিমিষেই হত্যা করা অনেক ভাল.......
হোক না তা প্রেমের সম্পর্ক, দেখা যায় যে সম্পর্কের শুরুতে একটি ছেলে একটি মেয়েকে যেভাবে কেয়ার করে তা মেয়েটি কে অনেক ভাবাই,আর এই কেয়ারিং মেয়েটির অনেক ভাল লাগে.আর মেয়েটিও চাই ছেলেটি তাকে এই ভাবে সব সময় কেয়ার করুক......
.
এখন প্রশ্ন হলো ছেলেদের এই কেয়ারিং শব্দটা শেষ পর্যন্ত থাকে কি?
অনেক কে বলতে শুনেছি বা শুনি আমার লাভার এক সময় আমার অনেক কেয়ার করতো, দিনে কয়েক বার কল দিতো,আমি কি করছি খেয়েছি কি না প্রতি ঘন্টাই ঘন্টাই কল দিতো,ব্যাট এখন সেভাবে আমার খোঁজ নেই না, আমাকে কেয়ার করে না...
.
তাহলে কি ধরে নিবেন,আপনার লাভারের মোহ কেটে গেছে,বা আপনার প্রতি তার ভালোবাসা কমে গেছে,বা সেই অন্য মেয়ের প্রতি আসক্ত হয়েছে,
না কি আপনি ঝগরা করে সম্পর্কের ইতি টেনে দিবেন, আগের মত কেয়ার করে না বলে....
.
আর আমরা এসব ছোট ছোট কারণে অনেক সময় সম্পর্কের ইতি টেনে দিই,যা মোটেও উচিৎ না,সম্পর্ক শেষ করার আগে তাকে বোঝান, আপনার ভাল লাগা,খারাপ লাগা....হয়তো মানিয়ে যান,না হয় মানাই নিন....
.
আমরা নিজেরা নিমিষে একটা সম্পর্ক তৈরী করি,আবার নিমিষে ভেঙ্গে ফেলি,আর সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলার পিঁছনে সবচেয়ে বেশি দায়ী চলার পথে ছোট ছোট কারণ গুলি.একটি সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলার আগে কেয়ার না করার কারণ টি জানতে চান,একটি হলেও ভাল কারণ খোঁজে বের করুন,.
.
আমরা মেয়েরা একটু আবেগপ্রবণ,প্রিয় মানুষটির যখন একটু খোঁজ নিতে লেট হয় আজে বাজে চিন্তা মাথাই ভর করে,তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও এক মিনিট প্রিয় মানুষটির খোঁজ নিন,আর এই খোঁজ নেওয়াই হলো ভালোবাসা কেয়ারিং....
.
সম্পর্ক করার পর সব চেয়ে যে জিনিস টি দরকার তা হলো আন্ডারস্ট্যান্ডিং, আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর অভাব ও ইগো এসব কারণে অনেক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়...
.
প্রেমিকের যদি একটু খোঁজ নিতে লেট হয়,প্রেমিকা মনে মনে বলে ও আমার খোঁজ নিচ্ছে না আমি কেন নিবো,ঠিক তেমনি প্রেমিকও.....
এসব ছোট ছোট ইগো এক সময় দূরত্ব সৃষ্টি করে,
যা মোটেও কাম্য নই,....
.
একটি মেয়ে সব সময় চাই তার ভালোবাসার মানুষটি তাকে সব সময় আগলে রাখুক আর এই ভেবেই সেই মেয়েটি নিদিষ্ট একটি ছেলের হাত ধরে যখন মেয়েটি উপলব্ধি করতে পারে তার প্রতি ছেলেটির ভাল লাগা মন্দ লাগা এক কথা কেয়ারিং...
কিন্তু এক সময় যদি মেয়েটি বুঝতে পারে মেয়েটির প্রতি ছেলেটির আগের মত অনুভূতি কাজ করে না মেয়েটি ভেঙ্গে পরে,
.
তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও প্রিয় মানুষটা কে সময় দিতে চেষ্টা করুন, কেয়ারিং শেয়ারিং ভালোবাসা বাড়াই, আপনি আপনারা ব্যস্ত থাকতেই পারেন, তা আপনার কাছের মানুষটিকে বুঝিয়ে বলুন,...আর সন্দেহ করা থেকে দূরে থাকুন,কারণ বিশ্বাসে মিলে বস্তু.......
.
আর যদি মনে করেন মোহ কেটে গেছে,তাহলে যা কে এক সময় কেয়ার করতেন তাকে বলে দিন যে, মোহ কেটে গেছে আর তার সাথে সাথে তুমিও....
কারণ তিল তিল করে একটা মেয়ের ভালোবাসা কে হত্যা করার চেয়ে এক নিমিষেই হত্যা করা অনেক ভাল.......
Comments
Post a Comment